বেসরকারী টিভি চ্যানেলের একজন জনপ্রিয় সাংবাদিকের কাছে চাদা চাওয়া হয়েছে ৫ কোটি টাকা। এত গুরুত্বপুর্ন একজন ব্যক্তির খবর গোপন থাকে না। খবরটা প্রকাশ পেয়েছে। উত্তরে তারকাছে খামে ভরে দুখানা বুলেট পাঠানো হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ কি করেছে সে প্রশ্ন করবেন না। কদিন আগে আরেকজন মহিলা থানায় গিয়েছিলেন চাদাবাজির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে। তার সামনেই থানার কর্মকর্তা মোবাইলে ফোন করলেন সেই চাদাবাজের কাছে। তাদের নাম্বার থানার সবার জানা এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। আর ফোনে হাই-হ্যালো করাটাও যে সকাল-বিকেলের রুটিন তাকেও সন্দেহ নেই। সেটা দেখার বিষয়ও না। দেশ চালাতে হলে সবাইকে সাথে নিয়ে গনতান্ত্রিকভাবে চলতে হয়। সরকারের হাতে একদিকে পুলিশ-র্যাব আরেকদিকে এলাকার বঢ়ভাই, এরাই তো সরকারের ক্ষমতা।
দেখার বিষয় হচ্ছে কোটি টাকা। বাংলাদেশে কোন টিভি সাংবাদিক কোটিটাকার মালিক হন না। বিবিসির সাংবাদিকের মন্তব্য অনুযায়ী সম্ভবত বিশ্বের কোনদেশেই হন না। ৫ কোটি টাকা তিনি দেবেন কোথা থেকে ?
নিতান্তই সরকারবিরোধী হলে বলতে পারেন কারন আসভে অন্যখানে। তিনি প্রায়ই টকশো পরিচালনা করেন, নানারকম আজেবাজে কথা বলেন, দেশের-সরকারের ভাবমুর্তি নষ্ট করেন। তাই ওইসব পাড়ার ভাইদের মাধ্যমে একটু বার্তা পৌছানো। তারাও জানে ৫ কোটি টাকা পাওয়া যাবে না।
কথাটা কিছুটা বিশ্বাসযোগ্য তো বটেই। টাকা যদি না থাকে তাহলে দেবেন কোথা থেকে ? খটকা লাগল আরেক ঘটনার সাথে মিল দেখে।