৪১ ডিগ্রী
তাপমাত্রার রাতে টানা ৪ ঘন্টা লোডসেডিং, ফল হিসেবে বাড়ির বাইরে শুয়ে গরম থেকে
রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা এবং তারই ফল হিসেবে পুলিশের গাড়িতে উঠে থানায় গমন।
এটা খবর হওয়ার মত
ঘটনা না। নিতান্ত বাড়ির সামনে ঘটে যাওয়া ঘটনা বলে জানা। বরং খবর হচ্ছে পুলিশের
দক্ষতা। সারা বিশ্বের মানবাধিকার নিয়ে যারা কথা বলেন তাদের বক্তব্য বাংলাদেশের
পুলিশ-র্যাব নাকি মানবাধিকারের সবচেয়ে বড় হুমকি। এরসাথে সুর মিলিয়েছে আমেরিকার
পররাষ্ট্র বিভাগের রিপোর্টও। তাদের বক্তব্যও এক।
আমেরিকার নাম
করলে দুকথা না বলে পারা যায় না। সারা বিশ্বের মানুষ সেখনে যাওয়ার জন্য হন্যে হয়ে
রয়েছে। প্রশংসারও অন্ত নেই। তারা জ্ঞানে-বিজ্ঞানে-আবিস্কারে যেমন এগিয়ে তেমনি
সেখানকার মানুষগুলোও সরলসোজা। মনের মধ্যে কুটচাল নিয়ে চলে না। একইসাথে
আমেরিকাবিদ্বেসী মনোভাবও চলেছে সমানতালে। কারন ওই পররাষ্ট্রনীতি। একসময়
বৃটিশ-ফরাসি-পর্তুগিজ-স্পেন অন্য দেশ দখল করে রাজত্ব করেছে। আর বর্তমানে তারা করছে
অদৃশ্যভাবে। সৈন্য না পাঠিয়েই।